Daruharidra
  • ধান্যগৃহ
  • কবিতা
  • গল্প
  • গদ্য
  • প্রবন্ধ
  • উপন্যাস
Daruharidra
  • ধান্যগৃহ
  • কবিতা
  • গল্প
  • গদ্য
  • প্রবন্ধ
  • উপন্যাস
Daruharidra
No Result
View All Result
Home সাক্ষাৎ পাতা

শিবাশিস চট্টোপাধ্যায় || প্রথম পর্ব

গদাধরের বাউদিয়া || ধারাবাহিক

Daruharidra by Daruharidra
05/07/2021
in সাক্ষাৎ পাতা
24
শিবাশিস চট্টোপাধ্যায় || প্রথম পর্ব
363
VIEWS

 

 

 

১. দারুহরিদ্রা:- শিবাশিসদা! আপনার সাথে আমাদের পরিচয়টা শারীরিক ভাবে দেখা সাক্ষাতের মাধ্যমে হয়নি। একে আমরা মানসিক সম্পর্ক বলতে পারি কি? তবে এটাও সত্য বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির ভূমিকাও এখানে কম নয়। আচ্ছা, এই ২০২১-এর দীর্ঘ অবরুদ্ধ সময়ে আমরা এমন একটি আড্ডা দিতে চাইছি যেটি কলম, কাগজের ঢেউ পেরিয়ে মনের বন্ধ দুয়ার খুলে দেবে। ‘গদাধরের বাউদিয়া’ আড্ডা দেওয়ার ছলে শুরু করেছি বটে, কিন্তু শিবাশিসদা, আপনার সঙ্গে প্রাথমিক কথাবার্তা যা হয়েছে, তাতে আমরা জানি আপনি মূলত আত্মজীবনকথা বলবেন, ছেলেবেলার কথা বলবেন। আমরা শুধু একটা ধরতাই আপনাকে ধরিয়ে দিতে চাই যাতে আপনি খুব স্বতঃস্ফূর্তভাবে স্মৃতিকথায় ঢুকে পড়তে পারেন। তখন আপনার নিজের কথাই থাকবে আমাদের প্রশ্ন অন্তর্হিত হবে। আসুন!

 

শিবাশিস চট্টোপাধ্যায়:- ঠিকই বলেছ। আধুনিক প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানকে অবশ্যই একটা ‘থ্যাঙ্ক ইউ’ জানাতে হবে। এরকম একটা সুযোগ দেয়ার জন্য। তবে সম্পর্কের প্রকৃত সঞ্চার, বিস্তার বা গড়ে ওঠা কিন্তু অন্য মাধ্যমে। মানসিক, বা তার চেয়েও সূক্ষ্ম, অন্তর্ভেদী কোনও মাধ্যম, যা হয়ত আছে, থাকতে পারে, বোধের সীমানার বাইরে। যোগাযোগের কোনও অন্য তরঙ্গ হয়ত আছে, যেখানে আমরা পরস্পর মুখোমুখি বসতে পারি। তোমরাও তো কবি, তাই বুঝবে। যোগাযোগের আপাত অন্ধকারেই তো আমরা মুখোমুখি বসি। সেই “থাকে শুধু অন্ধকার মুখোমুখি বসিবার…” সেই বসাতে এমনকি আলোও বাধা…বিস্বাদ।

বর্তমান সময়টা অবরুদ্ধ তো বটেই। তো এই করোনা-সঙ্কটের আবহে আমরা কেমন সবাই গুটিয়ে নিয়েছি নিজেকে। তবে বেঁচে থাকার সাধ একেবারে ফুরিয়ে যায়নি যে। অনেক কাজও সারা হয়নি এখনও। না হলে ঠিক বেরিয়ে পড়তাম। রবার্ট ফ্রস্টের কবিতায় আছে না — “The woods are lovely dark and deep/ But I have promises to keep/ And miles to go before I sleep/ And miles to go before I sleep”

শত কষ্টেও বেঁচে থাকতে হবে। তাই ভালো না লাগলেও উপায় নেই। তোমরা যুবা। অবরোধ ভাঙারই বয়স এখন তোমাদের। তাই এতসব করতে পারছ। তাছাড়া মানুষ পারে না এমন তো কিছু নেই।

আমি স্বভাবে মুখচোরা হলেও আড্ডাবাজ ছিলাম, বরাবর। যে কারও সাথে ও যে কোনও জায়গায় — আড্ডা দিতে আমার ভালো লাগত, এখনও লাগে। আর যেখানে থাকি — এই গৌরীপুর শহর ও জনপদ একদা আড্ডা, নাটক, লোকগান, গোয়ালননি নৃত্য, হাতি, মাহুত, মৈষাল বন্ধু, শিকার — এসবের জন্য বিখ্যাত ছিল। আমিও তো সেই উত্তরাধিকারই বহন করছি আমার শরীরে, মননে, রক্তে। তো এবার বলো কী জানতে চাও?

 

২. দারুহরিদ্রা:-  আপনার আদি বাড়ি?

 

শিবাশিস চট্টোপাধ্যায়:-  আমাদের আদি বাড়ি? মানে যাকে দেশের বাড়ি বলে? এর একটা ইতিহাস আছে, ভাই। গৌরীপুর আসার আগে সেটা ছিল পূর্ববঙ্গের অবিভক্ত যশোর (যশোহর) জেলার মাগুরা পরগণার ‘চাঁদরা’ গ্রামে। যদি আরও পিছিয়ে যাই খানিকটা, তাহলে পশ্চিমবঙ্গের বীরভূম জেলার রামপুরহাটের নিকটস্থ ‘আটলা’ গ্ৰাম। বাংলাদেশ হওয়ার পর মাগুরা এখন আলাদা জেলা। একদা গ্রামের পাশ দিয়ে কুলুকুলু করে বয়ে যেত মধুমতী নদী। শুনেছি, খেয়াঘাটের অনতিদূরেই ছিল পূর্বপুরুষদের বাড়ি। আরও শুনেছি সে গ্রামই এখন আর নেই। বহু আগেই নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। মধুমতী নদীর বর্ষার ভয়াল রূপের কথা বহুবার বহুজনের মুখে শুনেছি। নদীর ভাঙন তো ছিলই। রামপুরহাটের আটলা গ্রামের কথাও তো আরেকটু বলতে হয়। এটা বিশেষ উল্লেখের দাবি রাখে। তার কারণ আছে।

আমাদের পূর্বপুরুষ রামপুরহাটের আটলা গ্রামের বাকসিদ্ধ তন্ত্রসাধক বামাখ্যাপার বংশেরই চট্টোপাধ্যায়দের কেউ। যিনি কাজের সূত্রে যশোরে যাতায়াত করতেন ও কিছুকাল পরে সেখানেই মাগুরার (মহম্মদপুর) ‘চাঁদরা’ নামক গ্রামে বসবাস করতে থাকেন। তাঁদেরই একজন, আমার প্রপিতামহ শ্রী প্রসন্ন চট্টোপাধ্যায় ভাগ্যান্বেষণে কলকাতাসহ বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়াতেন। কোনও একসময় তিনি রংপুর যাত্রা করেন। গোয়ালপাড়া আর রংপুর লাগালাগি অঞ্চল — একই জনভূমি, ভাষা ও সংস্কৃতি। প্রসন্ন চট্টোপাধ্যায় যখন রংপুরে পা রাখেন, তখন গৌরীপুর রাজ এস্টেটে রোজ প্রচুর বাঙালিদের আগমন হচ্ছে। সেটা সম্ভবত ১৮৬৫-৭০-এর মাঝামাঝি একটা সময়। তখন নিকটস্থ রাঙামাটি থেকে জমিদারি ক্রমে স্থানান্তরিত হচ্ছিল গৌরীপুরে। যদিও আধুনিক গৌরীপুর নগরের পত্তন হয় আরও অনেক পরে, ১৯০৬ সালে। সে আরেক কাহিনী। পরে বলছি সেটা।

বিশাল রাজ এস্টেট পরিচালনার জন্য চারদিকে শিক্ষিত, সুদক্ষ লোকের খোঁজ চলছে। প্রপিতামহও একসময় আমন্ত্রণ পেয়ে রাঙামাটির জমিদার রাজাবাহাদুরের সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং এর অব্যবহিত পরেই ব্রহ্মপুত্রের দক্ষিণ পারে গৌরীপুর এস্টেটের অধীনস্থ তহশিলে তহশিলদার পদে যোগ দেন। সাধক বামাখ্যাপা ও আমাদের বংশের পূর্বপুরুষ একই, ছোট থেকেই শুনে আসছি একথা। এ প্রসঙ্গে একটা ঘটনার কথা বলি, প্রখ্যাত গায়ক রামকুমার চট্যোপাধ্যায়ের সাক্ষাৎকার নিতে গেছে আমার খুড়তুতো ভাই সন্তু ( চন্দন চট্টোপাধ্যায়, একদা শিলচর, বর্তমানে দিল্লিবাসী)। ‘এক্সপ্রেস খবর’ নামে ওর একটা সাপ্তাহিক পত্রিকা ছিল। প্রকাশক ও মুখ্য সম্পাদক নিজেই। এখন যদিও আর প্রিন্ট বের হয় না। তবে ডিজিটাল ভার্সন এখনও চলছে। তবে অনিয়মিত, সম্ভবত। রামকুমার প্রথমেই চন্দনের কাছে জানতে চাইলেন আমরা কোথাকার চট্টোপাধ্যায়। চন্দনের মুখে যশোরের মাগুরা শুনেই ভ্রু কোঁচকালেন। তারপর বের করলেন মস্ত এক খাতা। তন্নতন্ন করে কী যেন খুঁজে চললেন। অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজি করে শেষে ছেলেকে উদ্দেশ্য করে বলে উঠলেন — শ্রীকুমার, চন্দন যেন আজ অন্নগ্রহণ না ক’রে এ বাড়ি থেকে না যায়। মনে রেখো, ও আমাদের বংশেরই ছেলে। এখানে উল্লেখ থাক, রামকুমারও ছিলেন বামাখ্যাপার বংশেরই আরেক উত্তরসাধক। মানব সমাজের ইতিহাস তো আসলে প্রব্রজনের, প্রব্রজ্যারই ইতিহাস। কথাই আছে, কালস্য কুটীলা গতি—আমরা কবে কোন টানে কে কোথায় ছিটকে যাই তার আর ইয়ত্তা পাওয়া যায় না।

আমার প্রপিতামহ প্রসন্ন চট্টোপাধ্যায় এক জীবনে মোট চারটে বিয়ে করেছিলেন। বিবাহে সেঞ্চুরি বা অন্তত হাফ সেঞ্চুরি করার যে ‘কুলীন’ রেকর্ড সমাজে একদা প্রতিষ্ঠিত ছিল, প্রপিতামহের বহুবিবাহের ঘটনা সেরকম কিছু ছিল না। তিনি সংসারী ও সজ্জন ব্যক্তি ছিলেন। তাছাড়া একত্রে চার চারটি বউ নিয়ে সংসার করার মতো মন, পরিস্থিতি বা আর্থিক সংগতিও তাঁর ছিল না। ঠিকুজিতে প্রবল ভৌমদোষ থাকলে যা হয়, জাতকের জীবনে দাম্পত্য-সুখ হয় না। ফলে একের পর এক স্ত্রীর মৃত্যু তাঁর জীবনে অভিশাপ হয়ে নেমেছিল। এক স্ত্রীর মৃত্যুর অব্যবহিত পরেই তিনি আবার বিয়ের পিঁড়িতে বসেছেন, বা বসতে বাধ্যই হয়েছেন। তাঁর প্রথম দুই স্ত্রী-র গর্ভস্থ সন্তানেরা দেশের বাড়িতেই বড় হয় ও বড় হয়ে তারা কলকাতায় থিতু হয়। সে যাই হোক, তৃতীয় স্ত্রীর (যশোরেরই কোন গাঙ্গুলি বাড়ির মেয়ে) গর্ভেই আমার ঠাকুর্দার জন্ম হয়। এবং জন্মের পর একমাস পার হতে না হতেই কোনও এক কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর দিনে তাঁর এই তৃতীয় পক্ষেরও মৃত্যু হয়, অর্থাৎ, আমাদের ঠাকুর্দা প্রায় একমাস বয়সেই মাতৃহারা হন। শিশুপুত্রের দেখভাল করা বা তাঁকে মানুষ করার জন্যই প্রপিতামহকে একরকম বাধ্য হয়েই চতুর্থ বিয়েতেও সম্মতি দিতে হয়। আমরা তাঁর এই চতুর্থ পক্ষের স্ত্রী-র নামটাই শুধু জানি, সাথে সে ভদ্রমহিলার কিছু চরিত্র লক্ষণও। একে পারিবারিক কিংবদন্তি বলা যেতে পারে। ইনিই ছিলেন আমাদের প্রপিতামহী ৺চারুবালা দেব্যা। শ্রীমতি চারুবালাও ছিলেন যশোর থেকে আগত তৎকালীন গৌরীপুরের এক সম্ভ্রান্ত ভট্টাচার্য বাড়ির মেয়ে। বাবা যশোরের জ্ঞানেন্দ্র ভট্টাচার্য। দেখতে অপরূপা, তবে, বংশে কথিত আছে, অত্যন্ত মুখরা স্বভাবের মহিলা ছিলেন। ফলে আমাদের প্রপিতামহের এই চতুর্থ দাম্পত্যও যে সুখের হয়নি তা বোঝাই যায়। আমাদের পিতামহকেও, শুনেছি, ছোটোবেলায় অনেক গঞ্জনার মধ্যে দিনাতিপাত করতে হয়েছে এঁর জন্য। তবে চারুবালা তাঁকে খাওয়া-পরার অসুবিধা বা অভাব দেননি। এই চারুবালা দেব্যার এক সহজাত ভাই প্রায় শতবর্ষজীবী হয়ে মারা যান সত্তরের দশকের শেষের দিকে। তাঁকে আমি দেখেছি, নাম ছিল ভুবন ভট্টাচার্য, দাদুর ভুবন মামা। আমরাও কেন জানি না, হয়ত দাদুকে নকল করেই, ছোটোবেলায় তাঁকে ভুবনমামা-ই ডাকতাম। এ প্রসঙ্গে আরেকটা ঘটনার কথা মনে পড়ে যাচ্ছে। আমাদের বাড়িতে খুব ধুমধাম করে প্রতি বছর কোজাগরি লক্ষ্মীপূজা হত। ফল-মূল, নাড়ু-মোয়া, সাথে খিচুড়ি ভোগ। পারিবারিক রীতি অনুযায়ী খিচুড়িতে হলুদ দেয়া বারণ ছিল। আজ অব্দি সে নিয়ম আমার বড় দাদার বাড়িতে চালু আছে। হলুদ বিহীন হলেও সে খিচুড়ি প্রসাদ লোকে তোবা তোবা করে খেত। কাউকে পুজোয় নিমন্ত্রণ করা নিষিদ্ধ ছিল। ওটাও ছিল একটা বংশগত ট্যাবু। এখন আর এসব সেভাবে নেই। আমাদের প্রজন্মে এসে প্রায় হারিয়েই গেছে। ভুবন মামা প্রায়ই আসতেন ভাগ্নেকে দেখতে। আর আমাদের বাড়ির লক্ষ্মীপুজো কোনোদিন মিস করতেন না। বুড়ো বয়স, তার ওপর চাপায় একটিও দাঁত আর অবশিষ্ট নেই। মা তাঁকে শুধু পদ্মপাতায় ক’রে খিচুড়ি ভোগ খেতে দিতেন। তো একদিন হল কী, খিচুড়ি ভোগ খেতে খেতে মাকে বললেন–বৌমা, আমায় এখন থেকে ফলমূলও দিও। আমার আবার সারি সারি নতুন দাঁত গজিয়েছে। এখন তো আমি মাংসও খাই। এই দ্যাখো — বলেই উনি হাঁ করে মুখব্যাদান করলেন। অন্যদের দেখাদেখি আমিও দৌড়ে গেছি ভুবন মামার নতুন দাঁত দেখতে। ঝুঁকে পড়ে দেখলাম, সারি সারি গুড়ি গুড়ি অনেক দাঁত ঝকঝক করছে। এখন যখন ভাবি, মনে হয় এই মানব শরীর শুধু মৃত্যুর জন্যই Programmed — ব্যাপারটা এরকম নয় একেবারে, নবজীবনের সম্ভাবনাও এ শরীর বহন করছে। Regeneration-এর, কায়াকল্পের, অমরত্বের সম্ভাবনাও মানুষের শরীরে নিহিত রয়েছে। আমরা আসলে প্রকৃত জীবনের পথে হাঁটতে ভুলে যাই। এড়াতে না পারা মৃত্যুভয় হয়ত এর জন্য দায়ী। মনের মধ্যে বদ্ধমূল নিয়তিবাদও এর একটা কারক হয়ত।

প্রপিতামহ প্রসন্ন চট্টোপাধ্যায় মাঝে মধ্যে যশোরের চাঁদরায় যেতেন। আমার ঠাকুরদাও (দাদু) কয়েকবার স্টিমারে করে দেশের বাড়িতে গিয়েছেন। এমনকি দেশভাগের পরও, যখন সব তছনছ হয়ে গেছে, পাসপোর্ট করে গিয়েছেন একবার। দেশের বাড়ির টান যাকে বলে! এবং গিয়ে দেখেছেন কোথাও কেউ নেই, কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। তাছাড়া নদীও আস্তে আস্তে গিলে নিচ্ছে গোটা গ্রাম। নদী একটু একটু এগিয়ে আসছে আর গ্রামের লোকেরা পিছনে সরে সরে যাচ্ছে। স্বজনেরাও কেউ আর নেই। তখনকার মুসলমান গ্রামবাসীদের কেউ দাদুকে চিনতেও পারছে না। শেষে এক অশীতিপর মুসলমান চাষী দাদুকে চিনতে পারেন ও ‘ঝোড়ো কত্তা!, ঝোড়ো কত্তা!’ বলে আনন্দে চেঁচিয়ে ওঠেন ও আদর করে ডাব পেড়ে খাওয়ান। ঠাকুর্দাকে ওদেশের প্রজারা ‘ঝোড়ো কর্তা’ বলে সম্বোধন করত। দাদুর জন্ম গৌরীপুরে (১৮৮৪) হলেও যশোরের দেশের বাড়িতে তিনি ‘ঝোড়ো’ নামে পরিচিত ছিলেন। দাদুর নাম নিয়ে আরও অনেক কাহিনী আছে। শুনবে? খুব ইন্টারেস্টিং!

Tags: উত্তর-পূর্বগদাধরের বাউদিয়াশিবাশিস চট্টোপাধ্যায়
Previous Post

প্রবুদ্ধসুন্দর কর || দ্বাবিংশতি পর্ব

Next Post

অমিতাভ দেব চৌধুরী || দশম পর্ব

Daruharidra

Daruharidra

Next Post
অমিতাভ দেব চৌধুরী || দশম পর্ব

অমিতাভ দেব চৌধুরী || দশম পর্ব

Comments 24

  1. অমিতাভ দেব চৌধুরী says:
    12 months ago

    সুন্দর শুরু । ভারী ভালো লাগলো । দারুর ভাঁড়ারে নতুন পানীয় ।

    Reply
    • Sibasish Chatterjee says:
      11 months ago

      অনেক ধন্যবাদ, কবি

      Reply
  2. Samar deb says:
    12 months ago

    চমৎকার শুরুটা। পড়তে থাকবো।

    Reply
    • Sibasish Chatterjee says:
      11 months ago

      অনেক ধন্যবাদ, সমরবাবু

      Reply
    • Sibasish Chatterjee says:
      11 months ago

      অনেক ধন্যবাদ, কবি

      Reply
  3. Tapan Mohanta says:
    12 months ago

    চলুক। পড়ে যাবো।

    Reply
    • Sisbasish Chatterjee says:
      11 months ago

      অনেক ধন্যবাদ, তপনবাবু

      Reply
  4. Rituparna guha says:
    12 months ago

    Khub valo lagche.. Next er jonno pothu che ye roilam

    Reply
    • Sibasish Chatterjee says:
      11 months ago

      Thanks, Rituparna

      Reply
  5. Pradip Chanda says:
    12 months ago

    খুব ভালো লাগলো শিবু ,

    Reply
  6. Amitabh Ranjan Kanu says:
    12 months ago

    Tales of bygone days. Powerful reminiscences. Found a “boithaki mejaj”.

    Reply
    • Sibasish Chatterjee says:
      11 months ago

      অনেক ধন্যবাদ, অমিতাভ

      Reply
    • Sibasish Chatterjee says:
      11 months ago

      Thanks, Paga

      Reply
  7. Debleena Sengupta says:
    12 months ago

    আকর্ষণীয়. অপেক্ষা পরবর্তী পর্বের

    Reply
    • Sibasish Chatterjee says:
      11 months ago

      অনেক ধন্যবাদ, দেবলীনা

      Reply
  8. Kamalika Mazumder says:
    12 months ago

    শুরুটা কিন্তু জব্বর হলো।পরের পর্বের দিকে চোখ থাকবে

    Reply
    • Sibasish Chatterjee says:
      11 months ago

      অনেক ধন্যবাদ, কমলিকা

      Reply
  9. Sibasish Chatterjee says:
    11 months ago

    অনেক ধন্যবাদ, তপনবাবু

    Reply
  10. Sibasish Chatterjee says:
    11 months ago

    অনেক ধন্যবাদ, কমলিকা

    Reply
  11. Sibasish Chatterjee says:
    11 months ago

    অনেক ধন্যবাদ, দেবলীনা

    Reply
  12. Sibasish Chatterjee says:
    11 months ago

    অনেক ধন্যবাদ, অমিতাভ

    Reply
  13. Sibasish Chatterjee says:
    11 months ago

    অনেক ধন্যবাদ, ঋতুপর্ণা

    Reply
  14. Sibasish Chatterjee says:
    11 months ago

    অনেক ধন্যবাদ, পাগা

    Reply
  15. সুকান্ত দে says:
    11 months ago

    ওরে বাবা! এবারে তো খুব সামলে কথা বলতে হবে। এপার্ট ফ্রম ইয়ার্কি আমাদের দেশে প্রচুর পূণ্যাত্মার চিদকণা ছড়ানো আছে। আমরা হয়তো চেষ্টা করলাম না তাঁদের সেই পথ ধরে হাঁটার…ভালো লাগলো পড়তে।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

No Result
View All Result

RECENT POSTS

মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || অন্তিম পর্ব

মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || অন্তিম পর্ব

15/04/2022

সঞ্জয় চক্রবর্তী || অন্তিম পর্ব

09/04/2022
মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || দ্বাবিংশতি পর্ব

মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || দ্বাবিংশতি পর্ব

08/04/2022

সঞ্জয় চক্রবর্তী || নবম পর্ব

02/04/2022
মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || একবিংশতি পর্ব

মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || একবিংশতি পর্ব

01/04/2022

সঞ্জয় চক্রবর্তী || অষ্টম পর্ব

27/03/2022
মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || বিংশতি পর্ব

মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || বিংশতি পর্ব

25/03/2022
সঞ্জয় চক্রবর্তী || সপ্তম পর্ব

সঞ্জয় চক্রবর্তী || সপ্তম পর্ব

20/03/2022
মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || উনবিংশতি পর্ব

মেখলা পরা মেয়ে || শ্রীযুধাজিৎ || উনবিংশতি পর্ব

18/03/2022
ষষ্ঠ পর্ব || সঞ্জয় চক্রবর্তী

ষষ্ঠ পর্ব || সঞ্জয় চক্রবর্তী

13/03/2022

RECENT VIDEOS

https://www.youtube.com/watch?v=77ZozI0rw7w
Daruharidra

Follow Us

আমাদের ঠিকানা

দারুহরিদ্রা
কুঞ্জেশ্বর লেন
(বরাকভ্যালি একাডেমির নিকটবর্তী)
নতুন ভকতপুর, চেংকুড়ি রোড
শিলচর, কাছাড়, আসাম
পিন-788005

ডাউনলোড করুন

সাবস্ক্রাইব

Your E-mail Address
Field is required!
Field is required!
Submit
  • আমাদের সম্পর্কে
  • লেখা পাঠানো
  • যোগাযোগ

Copyright © All rights reserved Daruharidra | Development by Prosenjit Nath

No Result
View All Result
  • ধান্যগৃহ
  • কবিতা
  • গল্প
  • গদ্য
  • প্রবন্ধ
  • উপন্যাস
  • সাক্ষাৎ পাতা
  • অনুবাদ পাতা
  • আর্কাইভ
  • আমাদের সম্পর্কে
    • লেখা পাঠানো
    • যোগাযোগ

Copyright © All rights reserved Daruharidra | Development by Prosenjit Nath